শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে হিজাব নিষিদ্ধ কর্ণাটকে! পক্ষে-বিপক্ষে প্রতিবাদে তোলপাড়। আপনাদের কি মত? লিখুন
 |
| Arambagh TV |
প্রস্রাবের শফিকুল ইসলাম গাপলা দেখছেন আরামবাগ টিভি দর্শক একটা বিষয় নিয়ে কর্নাটকে কিন্তু একটা বিরাট তোলপাড় পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে কারণ সেখানকার শিক্ষাদপ্তর নতুন নির্দেশিকা জারি করেছে সেখানে বলা হয়েছে যে হিজাব পড়ে হায়ার সেকেন্ডারি এডুকেশন সিস্টেম রয়েছে সেখানে কিন্তু যাওয়া যাবে না মানে হিজাব পড়ে কেউ কিন্তু ক্লাসে এটেন্ড করতে পারবেন না এরকম একটা নির্দেশিকা একেবারে জারি করে
দিচ্ছ এখনকার এডুকেশন দপ্তর আর সেটা নিয়ে একটা বিরাট বিতর্ক তৈরি হয়েছে পুরো রাজ্যজুড়ে বিভিন্ন মোমেন্ট হচ্ছে আপনার দেখতে পাচ্ছেন কিন্তু ভিজুয়াল আমি জাস্ট আপনাকে দেখানোর চেষ্টা করি দর্শক যে সেখানে তারা যখন স্টুডেন্ট হিজাব পড়ে যখন সেখানে গিয়েছিলেন সেখানে তাদেরকে কিন্তু স্কুলে বা কলেজে কলেজ লেভেলে ঢুকতে দেয়া হচ্ছে না কার নির্দেশে পরিষ্কার হবে যে হিজাব পড়ে কিন্তু ক্লাসে এটেন্ড করা যাবেনা স্কুল বা কলেজের ড্রেস সিস্টেম রয়েছে ইনফরমেশন ইনফরমেশন করে কিন্তু পড়াশোনা করতে হবে এবং যারা এই হিজাব পরে আসবেন তাদের কিন্তু ক্লাসে ঢুকতে দেয়া হবে না.
করার নির্দেশ সরকারিভাবে দেয়া হয়েছে এবং তারপর বিভিন্ন জায়গা থেকে দেখা যাচ্ছে দেখতে পাচ্ছেন দর্শকদের সেখানে আবার স্টুডেন্টরা তারা কিন্তু বলতে চাচ্ছি যে আমরা হিজাব পড়ে কিন্তু আমরা ঢুকবো আমরা ক্লাস কবে থেকে ক্লাস করতে যাবে এটা আমাদের অধিকার এইসব বলে তার আগে দু-একবার এমন একটা কোশ্চেন স্কুল কলেজের বাইরে তারা কিন্তু এভাবে বসে প্রতিবাদ কিন্তু করতে আপনাদের সহায়তা করতে চাইছে
কর্ণাটক সরকার যদি কর্ণাটক সরকারের যেটা বক্তব্য যে এটা এটা এটা কোন জায়গা নয় স্কুল-কলেজ এটাও একটা শিক্ষার প্রতিষ্ঠান সেখানে সবাই কিন্তু ইউনিফর্ম থাকবে সবাই থাকবে এরকম কিন্তু হওয়া চলবে না কারো কেউ হিজাব পরে আসবে কেউ আবার দেখা যাবে যে পরিমাণে চলে আসবেন আবার গেরুয়া সাল পর্যন্ত চলবে না এরকম স্কুল-কলেজের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সবার কিন্তু একেবারে ইউনিফর্ম হতে হবে এখানে কেউ অন্যরকমভাবে অন্যরূপে আসবে এটাকে তো চলবে না সবাই এক স্টুডেন্ট কলেজ স্কুল এক ধরনের পোশাক হবে সবাইকে পড়তে হবে.
কর্ণাটক সরকারের বক্তব্য যে বাদবাকি স্কুল-কলেজে বাইরে গিয়ে যে যার মতো করে থাকতে পারেন তাদের যাত্রা পালন করতে পারেন কিন্তু স্কুলে কলেজে অন্ধ ঢুকে গেলে এমন কি ক্যান্টিনে শব্দ কিন্তু এরকম আলাদা করা চলবে না যে এড্রেস স্কুল কলেজের ইউনিফর্ম রয়েছে সেটা কিন্তু মেনটেন করে চলতে হবে তার বাইরে কাউকে এলাও করা হবে না করা যেতে পারে যে রঙের
ওড়না স্কাপ পড়তে হবেনা কথা বলা হয়েছে কিন্তু যে ভাবে হিজাব পড়ে যাবে পাটে পিছনের চলছিল সেটা চলবে না এটা কিন্তু পরিষ্কার হবে কিন্তু বলে দেয়া হয়েছে আবার এটাও শুনছিলাম দর্শন কারন হচ্ছে এই মোমেন্ট টা হওয়ার না কিরকম কথা নয় কারণ যারা মনে করছেন তাদের অনেকেই কিন্তু বেশিরভাগই হচ্ছে তার হিসাব পড়েছে আসতেন না কিন্তু একটা রাজনীতি করা হচ্ছে এটা কোন একটা সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার সেই জন্য মোবাইলটা পলিটিকাল বিষয় একটা চলে গেছে সেখানে যারা হিজাব পরতে না তার আবার হিজাব পড়ে এসব মোমেন্ট একটা ভীড় জমাচ্ছেন.
সরকার কিন্তু এই জায়গা থেকে সরে আসছে না তারা বলতেছে না যে সিদ্ধান্ত আমরা নিয়েছি এটা কিন্তু বলবৎ থাকবে স্কুল-কলেজে একটাই হবে ইউনিফর্ম মেয়েদের জন্য ছাত্রীদের জন্য যেটা বলা হচ্ছে স্কুল কর্তৃক ইউনিকন সেটা সকলকে পরে আসতে হবে হিসাব করে কিন্তু ঢুকতে দেয়া হবে না আমাদের বেশকিছু ভিজুয়াল হচ্ছে প্রতিবাদ-বিক্ষোভের লাগানো হচ্ছে এবং দেখতে পাচ্ছে স্কুল প্রসঙ্গে কথা বলছেন তারা তাদের ঢুকতে দিতে
বলা হয়েছে তাদেরকে দেয়া হয়নি এবং কিছু জায়গায় পুলিশ মোতায়েন থাকছে যে যাতে করে করলাম এটাকে কেন্দ্র করে জোরজবস্তি না হয় যেহেতু ইউনিফর্ম পড়ে আশা করছি না ঢুকতে দেয়া হবে না করার সিদ্ধান্ত নিয়ে চর্চা করছেন সমালোচনা করতেন তাহলে কি অধিকার মানুষের যে মৌলিক অধিকার থেকে কি পড়বে না পড়বে নেতাদের বঞ্চিত করা হচ্ছে সে ক্ষেত্রে সরকারের বক্তব্য যেখানে অধিকার বলে এরকম কিছু একটা হচ্ছে না এখন স্কুল কলেজের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে কথা বলা হচ্ছে প্রতিষ্ঠানে থেকে বের হয়ে আসে যার মতো করে সাজাতে পারেন.
বাড়ি যেতে পারেন একবার হিসাব করে যেতে পারি স্কুল-কলেজে ঢুকে গেলে প্রেমিসেস করে সেখানে ঢুকে গেলে কিন্তু এই পোশাক পোশাক পড়ে চলবে না সেখানে সবার জন্য 1111 পোশাক পোশাক বলতে চাইছিলাম যে প্রতিবাদ চলছে আবার তেমনি হিজাবের বিরুদ্ধে আমরা দেখতে একটা মুভমেন্ট শুরু হয়ে গেছে আবার কর্ণাটকের বিভিন্ন এলাকায় দর্শক আমি সেটা আপনাকে
দেখাবার চেষ্টা করছি হিজাবের বিরুদ্ধে যে বিষয়টা আমি দেখছিলাম কিছু মোমেন্ট শুরু হয়ে গেছে কান্নাটাকে হলে সেটাকে কেন্দ্র করে কিন্তু একটা অন্যরকম পরিস্থিতি তৈরি হচ্ছে আস্তে আস্তে করে সেখানে সবকিছুর মধ্যে রাজনীতি ঢুকে যাওয়া সম্ভব আমি জাস্ট কিছু দেখাবার চেষ্টা করছি ওখানে যেমনটা হচ্ছে দর্শক দেখতে পাচ্ছেন যখন কিন্তু যারা এখন মৌমিতা করছেন এরা আবার হিজাবের বিরুদ্ধে একটা মুভমেন্ট নেমে পড়েছেন ছাত্র ছাত্রীরা এবং সেইসঙ্গে ছাত্রদের.
তাওহীদ ও মোমেন্টে নেমে পড়েছে দর্শক তারা হচ্ছে হিজাবের বিরুদ্ধে তারা বলতেছে একদিকে যেমন হিজাবের পক্ষে বিষয়টা চলছে প্রতিবাদ বা তাদের দাবি হিজাবের বিরুদ্ধে কিন্তু আমরা দেখছি যেভাবে স্টুডেন্টরা তারা আবার এরকম একটা গলায় দেখতে পাচ্ছেন এসব দিয়ে তারা কি তোমার হিসাবে বিরুদ্ধে তারা রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ করতে শুরু করে ফেলে তখন সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে এক পোশাকে যেতে হবে
সেখানে সেখানে কেন হিজাব পড়ে যেতে পারবো না এইজন্য মরবেন চলছিল তার মধ্যে আবার এটাও দেখতে পাচ্ছি আবার পাল্টাও চলতি হিসাবের সব মিলিয়ে হিজাব নাকি ডাটা বিরাট বিতর্ক সিদ্ধান্ত নাটক সরকার নিয়েছে যে কারণে বললাম যে সম্পর্কটা মতামত থাকতে পারে নাকি এটা সত্যি মৌলিক অধিকার মানুষের কি পড়বে না পড়বে এটা করাটা আঘাত হতে কি বলবে দর্শক সত্যি যদি আপনার কোন মতামত থাকলে অবশ্যই কমেন্ট করবেন কবে নজর রাখবেন.
