তাই আধুনিক চিকিৎসকেরা ঘুম থেকে উঠে এক গ্লাস পানি পান করার পরামর্শ দেন। বিশেষজ্ঞদের মতে খাবার খাওয়ার কম করে অন্তত আধা ঘণ্টা পর পানি পান করা উচিত। এর পর দুই বা তিন ঘণ্টা পর ভালোমত পানি পান করা উচিত। খাবার সাথে সাথে পানি পান করলে হজমের জন্যে সহায়ক পাচক রসের কার্যক্ষমতা হ্রাস পায়
আমরা এক প্রকার মানুষ পানিতে এত সাধারন মনে করি যে আমরা মনে করি এটা যখন ইচ্ছে যেভাবে ইচ্ছে যত নিচে পানি খেতে পারি কিন্তু আমাদের এটা ভাবা একেবারেই ভুল কারণ পানিকে দেখতে এত সাধারন মনে হয় এটা যেমন আমাদের শরীরের সব অঙ্গ প্রত্যঙ্গ কে ঠিকভাবে কাজ করতে সাহায্য করে এবং শরীরে তৈরি হওয়া বিষাক্ত পদার্থকে শরীর থেকে বের করতে ঠিক
পানি পান করার সঠিক উপায়
ততটুকুই জরুরী পেটের বিভিন্ন অসুখ নিরাময়ের ওজন বাড়ানোর জন্য হোক অথবা ওজন কমানোর জন্যই হোক যাই হোক না কেন পানি এতে অনেক বড় ভূমিকা রাখে এর জন্য পানি খাওয়ার পরিমাণ খাওয়ার সঠিক সময় আর পানি কিভাবে খেলে কি কি উপকার হয় অথবা কি কি ক্ষতি হয় এটা সম্পর্কে যদি আপনার না জানা থাকে তবে আপনি যত ভাল খাবারই খান না কেন এতে আপনার শরীরের কোন উপকার হবে না যার ফলে ভবিষ্যতে আপনার অনেক শারীরিক প্রবলেম এর শিকার হতে হবে যেমন খাদ্য হজম না হওয়া গ্যাস কিডনির দুর্বলতা অস্বস্তি লাগা পাকস্থলীতে অশোক বিভিন্ন রোগের কারণে শরীরের ওজন কমে যাওয়া বারবার অসংখ্যবার স্কিন এলার্জি চুলকানি এবং দাগের জ্বালাবো.
হোয়াইট হেডস ব্ল্যাকহেডস স্কিন অনেক বেশি তৈলাক্ত হয়ে যাওয়া অনেক সুস্থ হওয়া অনেক খাওয়ার পরেও মোটা না হওয়া গিরায় গিরায় ব্যথা শরীরের চর্বি জমে যাওয়া মাথাব্যথা ওজন বাড়ে না কমে না এমন অবস্থা হওয়া চুল পড়ে যাওয়া রাতে ঘুম না আসা এসব অশোক একমাত্র পানি ভুল পরিমাণে এবং ভুলভাবে খাওয়ার জন্য হতে পারে এর জন্য Arambagh TV আজকের Post আমরা জানবো পানি আমাদের জন্য এত জরুরি কেন আমাদের শরীরে পানির ভূমিকা কি কি
পানি পান করার সঠিক উপায়
একদিনের সর্বনিম্ন এবং সর্বোচ্চ কি পরিমাণ পানি পান করা যেতে পারে হঠাৎ করে যদি শরীরে পানিশূন্যতা দেখা দেয় তবে এর জন্য কি কি ক্ষতি হতে পারে একবারে কয় গ্লাস পানি পান করা উচিত এবং কিভাবে তা পান করতে হয় পানি কখন কখন পান করা উচিত আর কখন কখন পান করা উচিত নয় এবং পানি পান করার সঠিক সময় কখন পানি হওয়া উচিত ঠান্ডা গরম নাকি নরমাল পানি ওজন বাড়ানো আর কমানোতে কিভাবে সাহায্য করে প্রথমত আলোচনা করা যাক পানি আমাদের শরীরের জন্য এত জরুরি কেন এর কারণ আমাদের শরীরের 60 থেকে 70 পার্সেন্ট পানি.
পান করা পানি দিয়ে আমাদের শরীরের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ যেমন কিডনি লিভার লাঞ্চ পাচনতন্ত্রের সাথে সাথে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গের ঠিকভাবে ভালোভাবে কাজ করা এবং পানি আমাদের শরীরের কোষ প্রাচীর কে জীবন্ত রাখতে অপারেশন ভূমিকা পালন করে এখন প্রশ্ন ওঠে যে সারাদিনে কতটুকু পানি পান করা উচিত আর আমাদের শরীরে যদি পানিশূন্যতা দেখা দেয় তবে কী কী সমস্যা হতে পারে মূত্র ত্যাগ করতে অনেক প্রবলেম হয় হজম শক্তি কমে যায়
চেহারা আর শরীরের স্কিন ধীরে ধীরে রক্ষার ঢিলে হয়ে যায় আর যদি পানি খাওয়ার পদ্ধতি এর উপরে মনোযোগ না দেওয়া হয় তবে এর ফলে ভবিষ্যতে গুরুতর রোগ হবার সম্ভাবনা থাকে তাই সারাদিন নিয়মিত পরিমাণে পানি পান করা খুবই জরুরি এখন প্রশ্ন আসে যে সারাদিনে কি পরিমাণ পানি পান করা উচিত আর পানি ঠান্ডা হতে হবে নাকি গরম হতে হবে নাকি নরমাল এর জন্য জানতে হবে যে পানিতে কি কি হয় পানি কি কি প্রবলেম কে সমাধান করে দেয় পানি হওয়ার কারণে এটা আমাদের শরীরের বিষাক্ত পদার্থকে বাইরে বের করতে অনেক সাহায্য করে স্ক্রিন পরিষ্কার রাখে মাথা ঠান্ডা রেখে পরিপাক ক্রিয়া চোখ.
পানি পান করার সঠিক উপায়
শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ কে সঠিকভাবে কাজ করতে সাহায্য করে এর জন্য পানি এতটা গুরুত্বপূর্ণ খাবার ছাড়া একজন মানুষ অনেক লম্বা সময় পর্যন্ত থাকতে পারে কিন্তু পানি ছাড়া কিছুদিন বেঁচে থাকা সম্ভব নয় কারণ মলমূত্র ঘাম শ্বাস নেওয়ার প্রক্রিয়া তে প্রতিদিন আমাদের শরীর থেকে দুই লিটার মত পানি বেরিয়ে যায় যার স্টোর করাটা খুবই প্রয়োজনীয় কোন সাধারণ ব্যক্তি সারাদিনে কতটুকু পানি পান করা উচিত তা নির্ভর করে ওই ব্যক্তির চেহারা ওখানকার আবহাওয়া ওই ব্যক্তির ওজন ওই ব্যক্তির ফিজিক্যাল অ্যাকটিভিটি এসবের
উপরে কিন্তু নরমাল কোন ব্যক্তির দিনে আড়াই থেকে তিন লিটার পানি পান করা খুবই জরুরী একটি গ্লাসের 8 থেকে 12 ক্লাস পর্যন্ত হয়ে থাকে আর গরমের দিনে প্রচন্ড পরিমাণে ঘাম নির্গমনের কারণে পানি পানের পরিমাণ কিছুটা বাড়াতে হবে আর যারা এক্সারসাইজ করে থাকে তাদের পানি আরো বেশি করে পান করা উচিত কারণ এদের শরীর থেকে পানি একটু বেশি নির্গমন হয় এখন প্রশ্ন আসে যে খুব বেশি পরিমাণে পানি পান করা কি শরীরের জন্য ক্ষতিকর হয়ে থাকে কিনা এর উত্তরটা খুবই সিম্পল এটা সবাই জানে যে যে কোন জিনিস বেশি.
পানি পান করার ক্ষতিকর খুব বেশি পরিমাণে পানি পান করলে আমাদের শরীরে কিডনির কার্যক্ষমতা কমে যায় রক্তে সোডিয়ামের পরিমাণ কমে যাবার সম্ভাবনা থাকে কিন্তু এমন অবস্থা খুবই কম হয়ে থাকে কারণ খুব বেশি মানুষ কতটুকু পরিমাণে পানি পান করে যতটুকু পান করার লিমিট ক্রস করে তবে হ্যাঁ কোনো ব্যক্তি যদি দিনে চার থেকে পাঁচ লিটারের বেশি পানি পান করে তবে সেসব ব্যক্তিদের এমন ক্ষতি হবার সম্ভাবনা থাকে একবারে কয় গ্লাস পানি পান করতে হবে আর কিভাবে পান করতে হবে কিছু মানুষ আছেন যারা যত
ঢুকিয়েছেন যেভাবে ইচ্ছে পানি পান করে থাকে কিন্তু এসব চিন্তা করাও ভুল কারণ একই পরিমাণ পানি আলাদা আলাদাভাবে পান করার কারণে শরীরে আলাদা আলাদা প্রভাব ফেলে এর জন্য আমাদের সবসময় বসে আর ধীরে ধীরে পানি পান করা উচিত পানি মুখের মধ্যে নিয়ে 45 সেকেন্ড মুখের মধ্যে পানিকে ঘোরাতে হবে এবং তারপর গিলে ফেলতে হবে এমন করলে আমাদের মুখের মধ্যে থাকা লালা পাকস্থলীতে গিয়ে এসিডিক প্রপার্টিস কে নিরাময় করে দেয় যা আমাদের হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে দাঁড়িয়ে থেকে খুব তাড়াতাড়ি পানি পান করলে আমাদের কিডনি ঠিকভাবে ফিল্টার.
ব্যর্থ হয় আর মুখের ওপর থেকে পানির বোতল নিয়ে ঢেলে পানি পান করলে পানির সাথে সাথে বাহিরের আরো অনেক গ্যাস এবং জীবনে আমাদের পেটে চলে যাবার সম্ভাবনা থাকে এতে পরবর্তীতে আমাদের শরীরের জোড়ায় জোড়ায় ব্যথা হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায় এর জন্যই আমাদের উচিত বসে থেকে ধীরে ধীরে আর তিন থেকে চার নিঃশ্বাসে পানি পান করা আর একবারে যতটুকু পান করার প্রয়োজন তার থেকে বেশি পান করা উচিত নয় একবারে এক থেকে দেড় মাস পর্যন্ত পানি
- পানি খাওয়ার নিয়ম
- পানি পান করার দোয়া
- পানি খাওয়ার নিয়ম হাদিস
- জল পান করার সঠিক নিয়ম
- দৈনিক পানি পান করার নিয়ম
- পানি পান করার সুন্নত নিয়ম কি
- বসে পানি পান করার উপকারিতা
- ভাত খাওয়ার সময় পানি খাওয়ার নিয়ম
- পানি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
পান করা উচিত কারণ একবারে অনেক বেশি পানি পান করলে আমাদের কিডনি ঠিকভাবে ফিল্টার করতে পারে না আর সেসব পানি আমাদের শরীর থেকে বের হতে না পেরে প্রস্রাবের সাথে বের হতে বাধ্য হয় পানি গরম ঠান্ডা নাকি নরমাল হওয়া উচিত যখন আমরা কোন জিনিস খুব ঠান্ডা খাই অথবা পান করি তখন আমাদের শরীর প্রথমে কে হালকা গরম করে তারপর আমাদের শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গের কাজে লাগায় পানির সাথে ও ঠিক এমনটাই হয় যখন আমরা ফ্রিজে রাখার ঠান্ডা পানি পান করি তো প্রথমে এটা গরম হয় এবং তারপর সেটা আমাদের শরীরের কাজে লাগে এসব প্রসেস করতে আমাদের শরীরে অনেক শক্তি ব্যয় হয় ততক্ষণ পর্যন্ত আমাদের শরীরকে অপেক্ষা করতে হয়.
শক্তি ফিরে পেতে যতক্ষণ না পর্যন্ত পানি গরম হয়ে ওঠে আর অনেক বেশি ঠান্ডা পানি পান করলে আমাদের হজমশক্তিও কমে যায় এর জন্য আমাদের পান করার পানি নরমাল বা হালকা গরম পানি হওয়া উচিত কেননা এতে করে পানি খুব তাড়াতাড়ি আমাদের শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গের কাজে লেগে যেতে পারে আর আমরা যে খাবার খাই তা হালকা গরম পানি খুব তাড়াতাড়ি হজম করতে সাহায্য করে এতে করে হজম শক্তি বাড়ে এবং পেট পরিষ্কার থাকে পানি কখন কখন পান করা উচিত আর কখন কখন পান করা উচিত নয় মানুষ এসব না জেনেই পানি পান করে এক প্রকার রোগে ভুগে থাকে
পানি কখন পান করা উচিত এটা জানাচ্ছে পানি কখন পান করা উচিত নয় তা জানা দরকার তাই আমরা প্রথমে জেনে নিই যে পানি কখন পান করা উচিত নয় তারপর আমরা জানবো যে পানি কখন কখন পান করা উচিত খাবার খাওয়ার আগে হালকা করে কিছু পানি পান করে নিলে তাদের শুকনো খাবার খুবই সহজে পাকস্থলীতে যেতে পারে এবং হজমে খুব তাড়াতাড়ি হয়ে থাকে তাছাড়া হেঁচকি আসার সম্ভাবনা কম থাকে কিন্তু খাবার খাওয়ার আগে অনেক বেশি পানি পান করা একদমই ঠিক নয় কারণ খাবার খাওয়ার আগে বেশি পানি পান করলে আমরা যে খাবার খায় তাকে অনে.
পাত্তা করে দেয় আর আমাদের পাকস্থলী তে পাচকরস ঠিকভাবে নিষ্কাশন হতে পারে না ফলে আমাদের হজমে অনেক সমস্যা হয়ে থাকে তাই সঠিকভাবে পানি পান করতে হলে আমাদের খাবার খাওয়ার এক থেকে দুই ঘন্টা পর পানি পান করা উচিত রাতে শোবার পর আচমকা ঘুম ভেঙ্গে গেল উঠে পানি পান করে আবার ঘুমানো দিনের বেলায় আমাদের জন্য পানি পান করার যেমন উপকারিতা আছে তেমনি রাতে বেশি বেশি পানি পান করা তেমনি ক্ষতিকর কারণ সবার পরে আমাদের শরীর ততটা একটিভ থাকে না তাই পানি কোনরকম ফিল্টার হওয়ার আগেই এটা কিডনিতে পৌঁছে যায় যা
আমাদের কিডনির জন্য অনেক ক্ষতিকর আর ঘুম থেকে উঠে বারবার টলে যাওয়াটাও জরুরি হয়ে ওঠে যার ফলে পরেরবার ঘুম আসতে অনেক প্রবলেম হয় তাই দিনের বেলাতেই আমাদের উচিত প্রয়োজনীয় পানি পান করে থাকা সাথে সাথে দুবার পানি পান করার মধ্যে যেন 45 মিনিট থেকে 1 ঘণ্টা গ্যাপ থাকে সেদিকে আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে খুব দ্রুত পানি পান করতে থাকলে তা ফিল্টার হবার আগেই তা মূত্রের মাধ্যমে বাইরে বের হয়ে যাবার জন্য চাপ প্রয়োগ করতে থাকে যার ফলে কিছু সময় পর পরই টয়লেট যাওয়া বাধ্যতামূলক হয়ে দাঁড়ায় যখন আপনার মনে হবে যে আপনার.
হলুদ না হয় পানির মত পরিস্কার তখন আপনাকে বুঝতে হবে যে আপনার শরীরে আর কোনো পানির প্রয়োজন নেই তাই প্রস্রাব করার পরে 15 থেকে 20 মিনিট পরে আপনাকে পানি পান করা উচিত তার আগে নয় এতে করে কিডনি ও কিছুটা রেস্ট নেওয়ার সময় পাবে না হলে কিছু সময় পর পর পানি পান করতে থাকলে আমাদের খুব দ্রুত প্রস্রাব আসবে এবং যদি সময়মতো টয়লেটে যাওয়ার না হয় তবে সমস্যা শুরু হতে পারে শসা এবং টমেটো মিশনের সবজি খাওয়ার পরে পানি পান করা একদমই উচিত নয় আর এই ধরনের আরো ফল হলে
যেমন কলা তরমুজ ডালিম লেবু এবং এ জাতীয় অন্যান্য ফল খাওয়ার পরেও পানি পান করা উচিত নয় কারণ এটা করলে পাকস্থলীতে থাকা খাবার গুলো শক্ত হয়ে যায় যার ফলে হজম হতে অনেক সমস্যা হয়ে থাকে আবার এর জন্য কিছু মানুষের ঠান্ডাও লেগে যেতে পারে সেই সাথে অনেক বেশি গরম খাবার যেমন চা-কফি এসব খাবার পরে ঠান্ডা পানি খাওয়া উচিত নয় কারণ এসব খাবার পরে ঠান্ডা পানি পান করলে দাঁত এবং মাড়ির অনেক ক্ষতি হয়ে থাকে এখন বলছি যে কখন কখন পানি পান করা উচিত পানি পান করার সঠিক সময় কখন যেমন আমরা খাবার খাওয়ার আগে প্লেট পানি দিয়ে পরিষ্কার.
তেমনি ভাবে কিছু খাবার আগে আমাদের পেট কেউ পরিষ্কার করা অত্যন্ত জরুরি এর জন্য পানি থেকে ভালো আর অন্য কিছু হতে পারে না সকালে খালি পেটে পানি পান করলে পেটের মধ্যে সৃষ্টি হওয়া বিষাক্ত বর্জ্য পদার্থ পরিষ্কার হয়ে যায় কিন্তু যে সকল মানুষ খাবার খাওয়ার আগে হালকা করে পানি পান করে না এটা ঠিক তেমনি
যেমন অপরিষ্কার প্লেটে খাবার নিয়ে খাওয়ার মত এর জন্য এক থেকে দুই গ্লাস পানি সকালে উঠে খালি পেটে পান করা উচিত এক গ্লাস পানি দিনের খাবার খাওয়ার 45 মিনিট থেকে 1 ঘন্টার মধ্যে পান করা উচিত আগে এবং পরে ঠিক তেমনি করেও রাতেও খেতে হবে আর রাতে খাবার খাওয়ার দুই ঘন্টা পরে পানির পরিবর্তে দুধ পান করা উচিত কারণ দুধে থাকা প্রোটিন সারারাত শরীরকে ধীরে ধীরে শক্তি সরবরাহ করতে থাকে আর
এর মধ্যে থাকে ট্রিপটোফ্যান নামক একটি অ্যামাইনো এসিড মাথা ঠান্ডা রেখে খুব আরামদায়ক ঘুমানোর জন্য সাহায্য করে থাকে দিনে আপনি যে করি পানি পান করুন না কেন খেয়াল রাখবেন প্রত্যেকবার যেন অন্তত এক ঘণ্টা গ্যাপ থাকে সারা দিনে আড়াই থেকে তিন লিটার পর্যন্ত পানি পান করা খুবই প্রয়োজন আর যদি আপনি এক্সারসাইজ করতে থাকেন তখন একবারে গ্লাস পানি পানি পানি.
Arambagh TV, Comment Form Message